একুশের ডাক ও জনগণের দাবিসনদ নিয়ে প্রচার অভিযান ১৩-১৮ ফেব্রুয়ারী
Ekush

১৩ ফেব্রুয়ারী উত্তরপাড়া “গণভবন” সভাঘরে বিকাল ৫ টায় শুরু হবে নাগরিক কনভেনশন। পরদিন সকাল ৯.৩০এ চূঁচুড়া থেকে প্রচারাভিযান শুরু। সকাল ১০.৩০-এ ধনেখালি বিধানসভা কেন্দ্রের বাবনান মোড়ে ও দুপুর ২.৩০-এ ধনেখালি বাসস্ট্যান্ডে জনসভা। এই দুটি সভায় ঋণমুক্তি আন্দোলন এবং আদিবাসী জনগণ ও কৃষক জনগণ অংশ নেবেন। ১৫ ফেব্রুয়ারী বর্ধমান শহরে ‘সাংস্কৃতিক হল’-এ সভা অনুষ্ঠিত হবে। বিভিন্ন পৃষ্ঠভূমির মানুষ ও শহরের বিশিষ্টজন সামিল হয়ে এই সভাকে সফল করে তুলবেন বলে প্রত্যাশা। ১৬ ফেব্রুয়ারী কোনো প্রকাশ্য সভা সংগঠিত করা সম্ভব হচ্ছে না। ১৭ ফেব্রুয়ারী সকালে সদ্য প্রয়াত কমরেড সুবিমল সেনগুপ্তের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সাথে পার্টি নেতৃত্ব দেখা করতে যাবেন। তারপর বেথুয়াডহরি গঞ্জে দুপুর ১টায় অভিনন্দন লজে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে। ঐদিন বিকাল ৫টায় শালীগ্রামের টাওয়ার মোড়ে জনসভা। ১৮ ফেব্রুয়ারী নপাড়া ২ নং অঞ্চলে সোনাতলা মোড়ে বিকাল ৪টায় জনসভা, সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে। এই সমস্ত সভাসমিতির প্রধান বক্তা হিসেবে পার্টির সাধারন সম্পাদক কমরেড দীপঙ্কর ভট্টাচার্য উপস্থিত থাকবেন। প্রচারাভিযানের দায়িত্বে আছে পলিটব্যুরো সদস্য কমরেড কার্তিক পাল। জেলাগুলোতে বিভিন্ন সামাজিক পৃষ্ঠভূমির সংগ্রামী মানুষের অংশ গ্রহণ সুনিশ্চিত করার জন্য আন্তরিক ও উদার মানসিকতায় প্রচেষ্টা চালাতে হবে। “একুশের ডাকঃ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে বাংলা রুখে দাঁড়াক” কর্মসূচীতে ২১ ফেব্রুয়ারী কলকাতায় গণ জমায়েত সংগঠিত করার পূর্ণ উদ্যোগ গ্রহণ করার আবেদন জানাচ্ছে পার্টির রাজ্য কমিটি। সাথে সাথে বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির কাজ জোরদারভাবে শুরু করতে হবে।

খণ্ড-28
সংখ্যা-5